বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১ কার্তিক ১৪৩২
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১ কার্তিক ১৪৩২

পলিশ করা চকচকে চাল আর বাজারে থাকবে না: খাদ্যমন্ত্রী

ডেস্ক নিউজ প্রকাশিত: সোমবার, ৮ জুলাই, ২০২৪, ১০:৫৯ এম
পলিশ করা চকচকে চাল আর বাজারে থাকবে না: খাদ্যমন্ত্রী
Site Logo
৮ জুলাই, ২০২৪
Featured Image
পলিশ করা চকচকে চাল আর বাজারে থাকবে না: খাদ্যমন্ত্রী
Land news 24
বিস্তারিত কমেন্টে
QR Code
Land news 24

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, চালের পুষ্টিমান ঠিক রাখতে পলিশ করা চকচকে চাল বাজারজাত বন্ধে আইন করা হয়েছে। খুব শিগগির এটি বাস্তবায়ন করা হবে। পলিশ করা চকচকে চাল আর বাজারে থাকবে না।

আজ সোমবার দুপুরে নওগাঁর পোরশা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এ কথা বলেন। কৃষিপ্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন, ঢেউটিন বিতরণ ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে এ সভা আয়োজন করা হয়।

খাদ্য আমদানি কমাতে পলিশ করা চাল না খাওয়ার পরামর্শ খাদ্যমন্ত্রীর

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমরা এক কেজি চালও আমদানি করিনি। বরং বিদেশে বেশ কিছু পরিমাণ সুগন্ধি চাল রপ্তানি করা হয়েছে। এখন আমরা পুষ্টির ওপর জোর দিচ্ছি। বাজারে আমরা পলিশ করা যে চকচকে চাল পাই, সেটাতে কোনো পুষ্টিগুণ পাই না। পলিশ করা চকচকে চাল বাজারজাত বন্ধে আইন হয়েছে। খুব শিগগির এটি বাস্তবায়ন করা হবে। পলিশ করা চকচকে চাল আর বাজারে থাকবে না।’

‘মিনিকেট’ চাল বিতর্ককে গভীর যড়যন্ত্র বলছেন চালকল মালিকেরা

খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, নতুন আইন অনুযায়ী ধান থেকে চাল করার সময় সর্বোচ্চ দুই ছাঁটাই দেওয়া যাবে। চাল বেশি পরিমাণে ছাঁটাই করলে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এ ছাড়া অনেক চাল অপচয় হয়ে যায়। ছাঁটাই কম করা হলে ১৭ থেকে ১৮ মেট্রিক টন চাল সাশ্রয় হবে।

বর্তমান সরকার কৃষির যান্ত্রিকীকরণের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে উল্লেখ করে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, আগে হাল দিয়ে জমি চাষ হতো, এরপর এল পাওয়ার টিলার। এখন ধান কাটা–মাড়াই মেশিনসহ আরও আধুনিক প্রযুক্তি এসেছে। সরকার কৃষি প্রণোদনা দিয়ে কৃষিকে সম্পূর্ণভাবে যান্ত্রিকীকরণের প্রয়াস চালাচ্ছে। বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। বন্যা, খরা লেগেই থাকে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে। এ জন্যই কৃষির যান্ত্রিকীকরণ আরও বেশি প্রয়োজন।

মিনিকেট কি মোটা চাল কেটে তৈরি হয়, খেলে কি ক্যানসার হয়, গবেষণা কী বলছে

পোরশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফ আদনানের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ, পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিয়ার রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল খালেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মিনিকেট নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের সেবায় খুশি কলাপাড়ার সেবাগ্রহীতাগণ

অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩২ পিএম
সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের সেবায় খুশি কলাপাড়ার সেবাগ্রহীতাগণ

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : কলাপাড়া উপজেলায় সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের সেবায় দিন দিন বাড়ছে সাধারণ মানুষের সন্তুষ্টি। দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে কাজী নজরুল ইসলাম সেবাগ্রহীতাদের যথাসময়ে সেবা প্রদানের মাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ ছিল— আগে দলিল নিবন্ধন, খতিয়ান যাচাই বা জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাগজপত্রে অযথা দেরি হতো। কিন্তু বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে সেই ভোগান্তি অনেকটাই কমে এসেছে। তিনি অফিসে নিয়মিত উপস্থিত থেকে নিজে তদারকি করছেন প্রতিটি কাজ।
একজন সেবাগ্রহীতা রিফাত হোসেন বলেন, “আগে একটি দলিল রেজিস্ট্রেশনে অনেক সময় লেগে যেত। এখন খুব দ্রুত ও ঝামেলাহীনভাবে কাজ শেষ হচ্ছে। কর্মকর্তা নিজে আমাদের সাথে কথা বলেন এবং সমস্যার সমাধান করে দেন।”

নতুন অফিস ও দ্রুত সেবা কার্যক্রম:

বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার কাজী নজরুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণের পর তার হাত ধরে কলাপাড়ায় চালু হয়েছে আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন নতুন অফিস। এখানে সহজ ও দ্রুত পদ্ধতিতে দলিল যাচাই, রেজিস্ট্রেশন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ এখন আগের তুলনায় দ্রুত ও ঝামেলাহীনভাবে সেবা পাচ্ছেন।

একজন সেবাগ্রহীতা বলেন, “নতুন অফিসে এসে বুঝতে পারছি কাজ কতটা সহজ হয়েছে, সিস্টেমে দ্রুত কাগজপত্র তৈরি হয়ে যাচ্ছে, অতিরিক্ত ঝামেলা নেই।”

অন্য একজন জানান, “আগে দিনকে দিন ঘুরতে হতো। এখন একদিনেই কাজ শেষ হয়। সাব-রেজিস্ট্রার সাহেব সবসময় আমাদের কথা শুনেন এবং সাহায্য করেন।”
অন্য একজন প্রবীণ নাগরিক ফুয়াদ হাসান জানান, “আমরা যে সেবা পাওয়ার কথা, তা এখন সহজে পাচ্ছি। সাব-রেজিস্ট্রার সাহেবের ব্যবহারও অত্যন্ত ভদ্র ও আন্তরিক।”
স্থানীয়দের মতে, দায়িত্বশীলতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলাম শুধু সেবাগ্রহীতাদের আস্থা অর্জন করেননি, বরং সরকারি সেবা ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থাও বাড়াচ্ছেন।

বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতির নতুন কমিটি ঘোষণা 

অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫, ৩:২০ পিএম
বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতির নতুন কমিটি ঘোষণা 

বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতির (বাকসাস) কার্যনির্বাহী কমিটি (২০২৫-২৬) ঘোষণা করা হয়েছে। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক কালবেলার ক্যাম্পাস প্রতিনিধি এইচ এম সাইফুল ইসলাম সাব্বির ও সাধারণ সম্পাদক মানবজমিনের শিহাব আল নাসিম।

শুক্রবার (২৭ জুন) বাকসাস’র উপদেষ্টা পরিষদ এই কমিটি চূড়ান্ত অনুমোদন করে। এতে সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক সকালের সময়ের ক্যাম্পাস প্রতিনিধি মেহেদী হাসান তাওহীদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজকের কাগজের জিসান আহমেদ কাব্য, সাংগঠনিক সম্পাদক সময়ের কণ্ঠস্বরের এস এম মঈন এবং অর্থ ও দপ্তর সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন সংগ্রাম প্রতিদিনের আরমানুজ্জামান সৈকত।

এ ছাড়াও কমিটিতে কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ডেইলি ক্যাম্পাসের কাজী আল তাজরীমিন, মানবতার কণ্ঠের রাসেল রানা ও দৈনিক সংগ্রাম প্রতিদিনের শান্তা আক্তার।

আগামী এক বছরের জন্য কার্যনির্বাহী এই কমিটি অনুমোদন করেন বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা ও আজকের পত্রিকার সিনিয়র অপরাধ বিষয়ক প্রতিবেদক আমানুর রহমান রনি, মোহনার টেলিভিশনের প্রধান প্রতিবেদক এবং বাকসাস’স প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও উপদেষ্টা মো. মনিরুল ইসলাম, বাকসাস’র সাবেক সভাপতি এবং এখন টেলিভিশনের অ্যাসিসট্যান্ট নিউজ এডিটর মো. নাজমুল হোসেন এবং বাকসাস’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক কালবেলার নিজস্ব প্রতিবেদক (অনুসন্ধান) জাফর ইকবাল।

ওষুধ কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ: সুবিধা, চ্যালেঞ্জ ও ক্যারিয়ার সম্ভাবনা

অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫, ২:৪৭ পিএম
ওষুধ কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ: সুবিধা, চ্যালেঞ্জ ও ক্যারিয়ার সম্ভাবনা

বর্তমান সময়ে ওষুধ শিল্প বাংলাদেশে অন্যতম দ্রুত বিকাশমান খাত। এই শিল্পে চাকরির বাজার ক্রমাগত প্রসারিত হচ্ছে, বিশেষ করে দক্ষ ও যোগ্য প্রার্থীদের জন্য। সম্প্রতি জনপ্রিয় ওষুধ কোম্পানি পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি “এক্সিকিউটিভ – কিউএ/কিউসি” পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এই প্রতিবেদনটিতে ওষুধ কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ, সুবিধা, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার সম্ভাবনার বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

ওষুধ কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ

বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এতে বিভিন্ন পদের জন্য নিয়মিত জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। এক্সিকিউটিভ – কিউএ/কিউসি পদের মতো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিভাগগুলো হলো:

  • উৎপাদন বিভাগ: যেখানে ওষুধ তৈরির প্রক্রিয়া তদারকি করা হয়।
  • গুণমান নিয়ন্ত্রণ (QC) ও গুণমান নিশ্চিতকরণ (QA): উৎপাদিত ওষুধের মান পরীক্ষা ও নিশ্চিত করা হয়।
  • গবেষণা ও উন্নয়ন (R&D): নতুন ওষুধ আবিষ্কার ও উন্নয়নের কাজ করা হয়।
  • বিপণন ও বিক্রয় বিভাগ: ওষুধের বাজারজাতকরণ ও বিক্রয় কৌশল নির্ধারণ করা হয়।

একজন চাকরিপ্রার্থী যদি উপযুক্ত যোগ্যতা অর্জন করতে পারেন, তবে তিনি সহজেই ওষুধ শিল্পে একটি উজ্জ্বল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন।

যোগ্যতা ও দক্ষতা

পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস-এর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এক্সিকিউটিভ – কিউএ/কিউসি পদের জন্য নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা ও দক্ষতা প্রয়োজন:

  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: বি.ফার্ম/এম.ফার্ম অথবা কেমিস্ট্রি/অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিষয়ে এমএসসি ডিগ্রি।
  • অভিজ্ঞতা: ১-৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকা উত্তম, তবে নতুন প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
  • প্রযুক্তিগত দক্ষতা: জিএমপি, জিএলপি ও রেগুলেটরি গাইডলাইন সম্পর্কে জানাশোনা।
  • সমস্যা সমাধান ও বিশ্লেষণী দক্ষতা
  • যোগাযোগ দক্ষতা: দলগতভাবে কাজ করার সামর্থ্য।

বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা

একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরির অন্যতম প্রধান সুবিধা হলো আকর্ষণীয় বেতন কাঠামো ও বাড়তি সুযোগ-সুবিধা।

  • বেতন: প্রতিযোগিতামূলক ও আকর্ষণীয় বেতন।
  • বোনাস: বছরে তিনটি উৎসব বোনাস।
  • অন্যান্য সুযোগ:
    • প্রভিডেন্ট ফান্ড
    • গ্র্যাচুইটি
    • ছুটি ভাতা
    • লভ্যাংশ শেয়ার
    • গোষ্ঠী জীবনবিমা
    • দুপুরের খাবারে ভর্তুকি
    • সপ্তাহে দুই দিন ছুটি

এসব সুযোগ-সুবিধা চাকরিপ্রার্থীদের জন্য একটি স্থিতিশীল কর্মজীবনের নিশ্চয়তা দেয়।

কাজের পরিবেশ ও চ্যালেঞ্জ

ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করা যেমন সম্ভাবনাময়, তেমনি কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে।

কাজের চাপ ও সময়সীমা

ওষুধ শিল্পে মান নিয়ন্ত্রণ ও উৎপাদনের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কাজ শেষ করতে হয়, যা অনেক সময় চাপে ফেলে দিতে পারে।

নিয়ম-কানুনের কঠোরতা

ফার্মাসিউটিক্যালস শিল্পে জিএমপি ও অন্যান্য গাইডলাইন কঠোরভাবে মানতে হয়। এতে সামান্য ত্রুটিও বড় সমস্যা তৈরি করতে পারে।

টেকনিক্যাল দক্ষতা

গবেষণা ও উন্নয়ন এবং মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগে কাজ করতে হলে টেকনিক্যাল দক্ষতা প্রয়োজন, যা অভিজ্ঞতা ছাড়া অর্জন করা কঠিন।

ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার সম্ভাবনা

ওষুধ শিল্পে ক্যারিয়ার গড়ার অনেক সুযোগ রয়েছে। একজন QC বা QA এক্সিকিউটিভ থেকে ধাপে ধাপে উচ্চ পদে উন্নীত হওয়ার সুযোগ থাকে। কিছু সম্ভাব্য ক্যারিয়ার গ্রোথ হলো:

  • সিনিয়র এক্সিকিউটিভ
  • সহকারী ব্যবস্থাপক (QA/QC)
  • ব্যবস্থাপক (QA/QC)
  • গবেষণা ও উন্নয়ন প্রধান
  • উৎপাদন বিভাগের প্রধান

এছাড়া, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বাড়িয়ে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোতেও চাকরির সুযোগ তৈরি করা সম্ভব।

কীভাবে আবেদন করবেন?

পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস-এ আবেদন করতে হলে অনলাইনে নির্ধারিত লিংকে গিয়ে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়

১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।

প্রার্থীদের উচিত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন সম্পন্ন করা এবং প্রয়োজনীয় নথিপত্র প্রস্তুত রাখা।

উপসংহার

বাংলাদেশের ওষুধ শিল্পে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে, যারা কেমিস্ট্রি বা ফার্মাসি বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, তাদের জন্য এটি একটি স্বর্ণালী সুযোগ। বেতন, বোনাস ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার দিক থেকে এটি একটি আকর্ষণীয় খাত। তবে, কাজের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হলে দক্ষতা বাড়ানো ও নিয়মকানুন সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি এই শিল্পে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাহলে এটি আপনার জন্য একটি চমৎকার সুযোগ হতে পারে।